নাটোরের বড়াইগ্রামে নারীসহ আপত্তিকর অবস্থায় এক আইনজীবীকে আটক করে রাখার ঘটনায় সংবাদ সংগ্রহে গেলে স্থানীয় আইনজীবী ও তার সহযোগীদের হামলার শিকার হয়েছেন একাধিক সাংবাদিক।
সোমবার (০১ নভেম্বর) রাত ১১টার দিকে উপজেলার হারোয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র ও পুলিশ জানায়, অভিযুক্ত আব্দুর রশিদ (৫০) পেশায় আইনজীবী হলেও দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় মামলাবাজ ও বিতর্কিত আচরণের কারণে চিহ্নিত। তিনি নিয়মিতভাবে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারীকে নিজ বাড়িতে রাখতেন বলে অভিযোগ রয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর এলাকাবাসী তাদেরকে একই কক্ষে আপত্তিকর অবস্থায় অবরুদ্ধ করে।
খবর পেয়ে জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার এর নাটোর জেলা প্রতিনিধি ও বড়াইগ্রাম ইউনিটি প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. মাহবুব হোসেনসহ আরও ছয়জন সাংবাদিক ঘটনাস্থলে যান। তারা নারীসহ আইনজীবী রশিদকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখতে পান। সাংবাদিকরা এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে আব্দুর রশিদ ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে ওই নারী, রশিদ ও তার ভাই দুলাল মিলে বাঁশের লাঠি নিয়ে সাংবাদিকদের উপর হামলা চালায়।
হামলায় এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মো. ওমর ফারুক মাথা ও গালে গুরুতর আঘাত পেয়ে রক্তাক্ত হন। অন্যদের ওপর হামলা চালানোর চেষ্টা করা হলে স্থানীয়দের সহায়তায় সাংবাদিকরা প্রাণে রক্ষা পান। অভিযুক্তরা সাংবাদিকদের হত্যার হুমকি দেয় এবং মিথ্যা মামলায় জড়ানোর ভয় দেখায়।
ঘটনার খবর পেয়ে বনপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এসআই রাজীব ফোর্সসহ ঘটনাস্থলে গেলে আব্দুর রশিদ পালিয়ে যায়। আহত সাংবাদিক ওমর ফারুককে পরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়। পুরো হামলার দৃশ্য সাংবাদিকদের ক্যামেরায় ধরা পড়ে।
এ ঘটনায় আহত সাংবাদিক মো. মাহবুব হোসেন বড়াইগ্রাম থানায় একটি এজাহার দাখিল করেছেন এবং দ্রুত দোষীদের গ্রেপ্তার ও আইনি ব্যবস্থার দাবি জানিয়েছেন।
বড়াইগ্রাম থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) গোলাম সারোয়ার হোসেন জানান, সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় এজাহার পেয়েছি। ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করা হয়েছে। সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোমবার (০১ নভেম্বর) রাত ১১টার দিকে উপজেলার হারোয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্র ও পুলিশ জানায়, অভিযুক্ত আব্দুর রশিদ (৫০) পেশায় আইনজীবী হলেও দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় মামলাবাজ ও বিতর্কিত আচরণের কারণে চিহ্নিত। তিনি নিয়মিতভাবে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারীকে নিজ বাড়িতে রাখতেন বলে অভিযোগ রয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর এলাকাবাসী তাদেরকে একই কক্ষে আপত্তিকর অবস্থায় অবরুদ্ধ করে।
খবর পেয়ে জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার এর নাটোর জেলা প্রতিনিধি ও বড়াইগ্রাম ইউনিটি প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. মাহবুব হোসেনসহ আরও ছয়জন সাংবাদিক ঘটনাস্থলে যান। তারা নারীসহ আইনজীবী রশিদকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখতে পান। সাংবাদিকরা এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে আব্দুর রশিদ ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। একপর্যায়ে ওই নারী, রশিদ ও তার ভাই দুলাল মিলে বাঁশের লাঠি নিয়ে সাংবাদিকদের উপর হামলা চালায়।
হামলায় এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মো. ওমর ফারুক মাথা ও গালে গুরুতর আঘাত পেয়ে রক্তাক্ত হন। অন্যদের ওপর হামলা চালানোর চেষ্টা করা হলে স্থানীয়দের সহায়তায় সাংবাদিকরা প্রাণে রক্ষা পান। অভিযুক্তরা সাংবাদিকদের হত্যার হুমকি দেয় এবং মিথ্যা মামলায় জড়ানোর ভয় দেখায়।
ঘটনার খবর পেয়ে বনপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এসআই রাজীব ফোর্সসহ ঘটনাস্থলে গেলে আব্দুর রশিদ পালিয়ে যায়। আহত সাংবাদিক ওমর ফারুককে পরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়। পুরো হামলার দৃশ্য সাংবাদিকদের ক্যামেরায় ধরা পড়ে।
এ ঘটনায় আহত সাংবাদিক মো. মাহবুব হোসেন বড়াইগ্রাম থানায় একটি এজাহার দাখিল করেছেন এবং দ্রুত দোষীদের গ্রেপ্তার ও আইনি ব্যবস্থার দাবি জানিয়েছেন।
বড়াইগ্রাম থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) গোলাম সারোয়ার হোসেন জানান, সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় এজাহার পেয়েছি। ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করা হয়েছে। সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিশেষ প্রতিনিধি